ধাপে ধাপে ফ্যাক্টরিসমূহের কার্যক্রম শুরু করা সম্পর্কিত প্রাসঙ্গিক তথ্য



বিজিএমইএ শ্রমিকদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার স্বার্থে, একটি খসড়া দিকনির্দেশনা ও স্বাস্থ্যবিধি চালু করেছে।
  • করোনাভাইরাস সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা এবং তার সমাধানে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ এবং ডিএমপি-কে অবহিত করার জন্য বলা হয়েছে।
  • শ্রমিকদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার স্বার্থে পরিচালকবৃন্দকে দিয়ে পরিচালিত ৬টি দল নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ ও অডিট টিমের রিপোর্ট পরীক্ষণ করবেন।
  • বিজিএমইএ-কে তিনজন বিশিষ্ট ডাক্তারের একটি পরামর্শ দল সাহায্য করছেন নিজেদের অভিজ্ঞতা, পরামর্শ এবং স্ট্র্যাটেজি শেয়ার করে।
  • ইন্সপেক্টরিও, করোনাভাইরাস সচেতনতার জন্য রিয়েল টাইম পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে আমাদের সাহায্য করবেন। https://inspectorio.com/
  • এছাড়াও দেশের খ্যাতনামা স্টার্টআপ আমাদের টেলিমেডিসিন-এ সাহায্য করেছেন।
  • আমরা স্পষ্টভাবেই বলেছি যে, যেসকল শ্রমিকরা ঢাকার বাইরে আছেন তাদের এখন ফিরে আসার প্রয়োজন নেই। ঢাকার বাইরে অবস্থানরত সকল শ্রমিকদের এপ্রিল মাসের বেতনভাতা তাদের একাউন্টে পৌঁছে যাবে। আমরা আমাদের সদস্যদের এটাও বলেছি যে, শ্রমিকদের কোনভাবে ফিরিয়ে আনার জন্য চাপ দেয়া যাবে না। যদি আমাদের তৈরি করা নীতিমালা মানা না হয় সেক্ষেত্রে আমরা তাদের পাশে অবস্থান করবো না।
  • শ্রমিকদের সুরক্ষার স্বার্থে সম্মানিত সকল সদস্যকে নিজ নিজ ফ্যাক্টরিতে নির্দিষ্ট নাম্বার দিয়ে একজন বিশেষ স্টাফ নিযুক্ত করার জন্য আহ্বান করা হয়েছে যাতে করে কোনো শ্রমিক/ কর্মকর্তা/ কর্মচারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে ফোন করে জানাতে পারেন।
  • অনুগ্রহপূর্বক আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহপূর্বক বিজিএমইএ হট-লাইন নম্বর: ০১৭৩০৪৪২২১১/০৯৬৩৮০১২৩৪৫ অথবা বিজিএমইএ হেলথ ইনচার্জকে মোবাইলঃ ০১৯১৩৫২৯৮৭৭ অবহিত করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
  • রপ্তানীমুখী তৈরি পোশাক শিল্পের শ্রমিক-কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষিত রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিজিএমইএ’র প্রধান কার্যালয়, বাড়ি- ৭/৭এ, ব্লক-এইচ১, সেক্টর-১৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০ এর নীচ তলায় করোনা কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।
  • কোনো শিল্প কারখানায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কেউ চিহ্নিত হলে বিজিএমইএ-কে অবহিতকরণের পাশাপাশি বিজিএমইএ হেলথ সেন্টারে কর্মরত ডাক্তারদের সহায়তা নেয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কঠিন এই সময়ে শ্রমিক-মালিক একসাথে জীবন বাঁচাতে, জীবিকা রক্ষাতে থাকতে হবে একে অপরের পরিপূরক হয়ে, একসাথে আগামীর পথে।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন:
http://bgmea.com.bd/home/activity/Health_and_safety_Protocols_and_Auditinghttp://bgmea.com.bd/uploads/circulars/8a7e2b28d0da5e339cdc9be279a25fbc.pdf


Post a Comment

Submit Your Comment.

Previous Post Next Post